বাউবির বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম বিবিএ ভর্তির পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন ::২০২৪

আসসালামু আলাইকুম। পিয়নমামা ডটকম সাইটের ভিজিটর বন্ধুদের সালাম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমাদের ব্লগসাইট সহ সোস্যাল সাইটে অধিকাংশ জনের প্রধান প্রশ্ন ছিলো বাউবির বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি মাধ্যম বিবিএর মান সমান কিনা, পড়াশোনার প্রধান পার্থক্য গুলো কি এবং সেই সাথে পড়াশোনার খরচ কত? মূলত আজকের পোস্টে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি) বিবিএর যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করে আপনাদের মনের সংশয় দূর করার চেষ্টা করবো।

বাউবির বিবিএ প্রোগ্রাম কি?

আধুনিক যুগের চাহিদা ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার মানের সাথে তাল মিলিয়ে বাউবি চালু করেছে বিবিএ  কোর্স। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ০২ ধরনের বিবিএ কোর্স চালু আছে যথারুপ বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম। এই ০২ ধরনের বিবিএ সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষেপে আলোকপাত করার চেষ্টা করছি।

BOU-BBA

বাংলা ভার্সনের বিবিএ:

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি) অধীন ওপেন স্কুল পরিচালিত ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে ০৪ বছরের স্নাতক প্রোগ্রাম অনার্স সমমানের কোর্স। এখানে সম্পূর্ণ পড়াশোনা বাংলা মাধ্যমে করা হয়। ওপেন স্কুল ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে প্রথমে ০৩ বছরের কোর্স চালু করেছিলো যেটা বিবিএস নামে পরিচিত ছিলো। অতপর বিবিএস কোর্স বিলুপ্ত করে ২০১৮ সাল হতে ০৪ বছরের বিবিএ (বাংলা) কোর্স চালু করে। 

ইংরেজি মাধ্যম/ভার্সনের বিবিএ:

বাউবির বিজনেস স্কুল পরিচালিত ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে ০৪ বছরের অনার্স সমমানের কোর্স। এটাকে অবশ্য প্রফেশনাল বিবিএ কোর্স বলা যেতে পারে। এর পড়াশোনা, পরীক্ষা সম্পূর্ণই ইংরেজি মাধ্যম। তাছাড়া দেশের অন্য সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস অনুসরন করে ইংরেজি ভার্সনের বিবিএ কোর্স চালু করা হয়েছে। এই বিবিএ কোর্সটা অনেকটা ঢাকা কিংবা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে আইবিএর বিবিএ কারুকলাম প্রণীত। বাউবিতে ইংরেজি ভার্সনের বিবিএ অনার্স কোর্স চালু করা হয় ২০১০ সালে।

বিবিএ কোর্সের পড়াশোনা ও পরীক্ষা পদ্ধতি:

বাউবির বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনের উভয় বিষয়ের পড়াশোনার কোর্স ০৪ বছর মেয়াদী। যদিও পরীক্ষা ও ফলাফল প্রকাশসহ ৫ বছর লেগে যায়। উভয় মাধ্যম বিবিএ কোর্সে ০৪ বছরে প্রায় ৪০ টি কোর্স শেষ করতে হয় (ভাইভা+টার্মপেপার তৈরিসহ) বাংলা ভার্সনের বিবিএর বোর্ড পরীক্ষাতে উত্তরপত্র বাংলাতে লিখতে পারবেন। অপরদিকে কেহ যদি মনে করে ইংরেজিতে লিখে উত্তর প্রদান করবে তাও হবে। কিন্তু তাই বলে কিছু প্রশ্নের উত্তর বাংলা কিংবা কিছু প্রশ্নের উত্তর ইংরেজিতে লেখা যাবেনা। যেটা লিখতে হবে যে কোন একটি ভাষাতে উত্তর দিতে হবে। অপরদিকে ইংরেজি ভার্সনের বিবিএতে ইংরেজিতে উত্তর প্রদা্ন বাধ্যতামূলক। উভয় বিবিএ প্রোগ্রাম সিসেস্টার সিস্টেমে বিভক্ত। ০৪ বছরে ০৮ টা সেমিস্টারে/কোর্স শেষ করতে হয়। বাংলা ভার্সনের বিবিএতে প্রতি বিষয়ে বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষা ৬০ মার্কের হয়ে থাকে এবং বাকি ৪০ মার্ক স্টাডি কেন্দ্রের স্যারদের হাতে থাকে। ৪০ মার্কের মধ্যে ক্লাস উপস্থিতি, ক্লাশ কুইজ ও এ্যাসাইমেন্ট তৈরির উপর নির্ধারিত হয়। অপরদিকে ইংরেজি ভার্সন বিবিএতে প্রতি বিষয়ে বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষা ৭০ মার্কের হয়ে থাকে এবং বাকি ৩০ মার্ক ক্লাস উপস্থিতি, ক্লাশ কুইজ ও এ্যাসাইমেন্ট তৈরির উপর নির্ধারিত হয়।

bba-course-information

বিবিএ প্রোগ্রামের মেজর কোর্স/বিষয় সমূহ:

বিশেষত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোতে বিবিএ অনার্স ১ম বর্ষে ভর্তি হওয়ার সময় স্পেসেফিক ডিপাঃ হিসেবে ভর্তি হতে হয় যেমনঃ একাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, ফিন্যান্স ও মার্কেটিং। কিন্তু বাউবির ০২ ধরনের বিবিএতে ভর্তির হওয়ার শুরুতে আলাদভাবে ডিপাঃ নাম না দিয়ে অনার্স ফাইনাল ইয়ারে গিয়ে মেজর হিসেবে বিষয়/ডিপাঃ নির্বাচন করতে হয়। অর্থাৎ প্রথম ০৩ বছরে কম্বাইন্ডভাবে ব্যবসায় শিক্ষার সকল বিষয়গুলো পড়তে হয়। বাউবির এই সিস্টেমটা মূলত ঢাবি, রাবি কিংবা জাবির আইবিএর বিবিএ সিস্টেম ফলো করা হয়। বাউবির বিবিএর মেজর বিষয়গুলো হলোঃ

  • ) একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশিন সিস্টেম
  • ) ম্যানেজমেন্ট
  • ) ম্যানেজমেন্ট এন্ড ইনফরমেশিন সিস্টেম
  • ) মার্কেটিং এবং
  • ) হিউম্যান রিসোর্স এন্ড ম্যানেজমেন্ট (এইচ.আর.এম)
দৃষ্টি আকর্ষণঃ ক্যারিয়ার ও উচ্চ শিক্ষা বিষয়ের আলোকে উপরোক্ত বিষয়ের কতটুকু গুরুত্ব রয়েছে তার ব্যাখ্যামূলক বিশ্লেষ পূর্ববর্তী পোস্টে করেছিলাম এখানে

বিবিএর পড়াশোনার খরচ:

বাংলা মাধ্যমের বিবিএ কোর্সে ০৪ বছরের ০৮ টি সেমিস্টারে পড়াশোনার সর্বমোট খরচ হবে সর্বসাকুল্যে ৫০,০০০/- টাকা মতো। অর্থাৎ প্রতি সেমিস্টারে শিক্ষা খরচ ৬,০০০/- টাকার মতো। অপরদিকে ইংরেজি ভার্সনের বিবিএ প্রোগ্রামে ০৪ বছরে সর্বমোট খরচ হবে আনুমানিক ৯০,০০০/- টাকা মত। উভয় ভার্সনের প্রোগ্রামে সকল বই, যাবাতীয় টিউটোরিয়াল উপকরণ বিনামূল্য পাবেন।

দুই ভার্সনের বিবিএর সার্টিফিকেটের মান কেমন?

অনেকের অভিযোগ ভাই বাউবিতে দুই ভার্সনের বিবিএর মধ্যে কোনটি সেরা? এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় যে, আপনি যে ভার্সনের বিবিএ কোর্স করুন না কেন সেটির সনদপত্রের দিক হতে মান এক। এমনকি যে কোন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রদত্ত সনদপত্রের সমমান যদি শিক্ষা গ্রহনের কোয়ালিটির একটু তারমত্য থাকতে পারে। তাছাড়া বি/সি ক্যাটাগরী প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ থেকে বাউবির বিবিএর সনদের মান অনেক দামি এতে কোন সন্দেহ নাই। আরেকটি কথা আপনি বাংলা কিংবা ইংরেজি যে ভার্সনেই বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করুন না কেন সনদপত্রে কোন ভার্সনের কথা লিখা থাকেনা।

আমার ব্যক্তিগত অভিমত:

  • ব্যক্তিগত অভিমত আপনি যদি একান্তই ব্যবসায় প্রশাসনের উপর বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করতে চান তাহলে বাংলা ভার্সনের বিবিএ করাটাই ভালো। কেননা, ইংরেজি ভার্সন থেকে বুঝতে বোধগম্য হবে। সকল বই-নথি সবই ফ্রি পাবেন, তাও আবার সম্পূর্ণ বাংলাতে লিখা। 
  • অপরদিকে ইংরেজি ভার্সন অপেক্ষা বাংলা ভার্সনের বইগুলো অনেক গোছানো, শটকাট ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট  রেফারেন্স দিয়ে লেখা। 
  • তাছাড়া অন্য যে কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা সরকারি কলেজের পঠিত পাঠ্যবই থেকে এইসব বই অনেক ছোট কলেবরে সংকলিত। ফলে আমি ৯৯% হলফ করে বলতে পারি যারা চাকরি করেন কিংবা অন্য পেশাতে নিয়োজিত তারা বাংলা মাধ্যমের বিবিএতে ভর্তি হলে ০৪ বছরের কোর্স যথাযথভাবে শেষ করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। 
  • তাছাড়া দেশের বড়বড় শহরের নামকরা কলেজে বাংলা মাধ্যমের বিবিএর স্টাডি সেন্টার গুলো রয়েছে বিধায় আপনাকে ঢাকাতে থাকতে হবেনা। 
  • অপরদিকে ইংরেজি ভার্সনের বিবিএ পড়াশোনা করা অনেকটাই কঠিন এবং স্টাডি সেন্টারের সংখ্যাটাও তুলনামূলক অনেক কম। তবে ইংরেজি ভার্সনের বিবিএতে বাংলা ভার্সন হতে অনেকটা কম লিখলেও চলে। তার কারন হলো ইংরেজিতে প্রশ্নোত্তর অনেক শর্ট করে লিখা যায়। তাছাড়া ইংরেজীতে ভোকাবুলারি জ্ঞান তথা শব্দের বাংলা অর্থ জানা না থাকার কারনে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করাটা একঘেয়েমি কিংবা বাড়তি মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
  • বাংলা মিডিয়াম বিবিএর প্রত্যেক কোর্সের বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৫০ এর বেশি নই, যেখানে অন্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের বইয়ের পৃষ্ঠার সংখ্যা হাজার পার হয়ে যাবে। তাছাড়া ইংরেজি মাধ্যম বিবিএর বইয়ের পৃষ্ঠার সংখ্যাও অনেক বেশি।
দৃষ্টি আকর্ষণঃ বাউবির বিবিএ কোর্সের অনলাইনে E-book এর পিডিএফ কপি দেখুন এখানে    

চাকরি ও ক্যারিয়ারের গঠনের বিষয়বলী:

বাউবি হতে বিবিএ পাশ করে আপনি সরকারি-বেসরকারির যে কোন গ্রেডের জব, বিসিএস, শিক্ষক নিবন্ধন, প্রাইমারি এবং ব্যাংকের জবের পরীক্ষা দিতে পারবেন এবং যোগ্যতা থাকলে আপনি অবশ্যই নিয়োগ পাবেন। তাছাড়া ব্যাংকিং-বীমা-এনজিও কর্পোরেট জগতে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। এমনকি উদ্যেক্তা হিসেবেও ক্যারিয়ার বিল্টআপ করতে পারবেন। 

বিবিএ শেষ করে কোথায় এমবিএ করতে পারবেন?

বাউবি হতে বিবিএ শেষ করে আপনি বাউবিতেই ০১ বছরের বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে এমবিএ কোর্স করতে পারবেন। যারা ০৩ বছরের ডিগ্রি কোর্স সম্পন্ন করেছে তাদের এমবিএ দুই বছরের কোর্স করতে হয়। এখানে বলা রাখা ভালো বাউবি হতে পাসকৃতরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কোন কলেজে এমবিএ কোর্স করতে পারবেনা। তবে যে কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে, জাতীয় ও বাউবির ক্যাম্পাসে সান্ধ্যকালীন কিংবা উইকেন্ড এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন।

বিবিএ কোর্সে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা:

বাংলা ভার্সনঃ এখানে কোন ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়োজন পড়েনা। অনলাইনে আবেদন করতে হয়। এসএসসি ও এইচএসসি প্রাপ্ত  ফলাফল যোগ করে একটি মেধা তালিকা প্রস্তুত করা হয়। এখানে সর্বোচ্চ ৮ পয়েন্টের মধে আপনার ৫ পয়েন্ট থাকতে হবে। অর্থাৎ এসএসসি ও এইচএসসি প্রতি পরীক্ষাতে আলাদাভাবে জিপিএ ৩.৫ এর উপরে থাকলে ৮ পয়েন্ট গণনা করা হয়। জিপিএ ২.০ থেকে ৩.৫ এর নিচে থাকলে ৩ পয়েন্ট, জিপিএ ২.০ এর নিচে থাকলে ২ পয়েন্ট কাউন্ট করা হবে। সর্বশেষ চূড়ান্ত মেধা তালিকাতে আপনার নাম থাকলে তারা আপনাকে বাউবির অফিসে ভাইভার জন্য ডাকবে। অতপর মনোনীত হলে আপনি প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি, অনলাইনে আবেদনের কপি এবং প্রয়োজনীয় চাহিবাকৃত টাকা প্রদান করে ভর্তি সম্পন্ন করতে পারবেন।

  • Bangla ভার্সন বিবিএর ভর্তি নির্দেশিকা ও শর্তাবলী জানতে পিডিএফ ফাইল পড়ুন এখানে

ইংরেজি ভার্সনঃ এখানে অনলাইনে আবেদন করতে হয়, ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়। ১০০ মার্কের পরীক্ষাতে মাত্র পাশ নম্বর ৪০ পেলেই আপনি ভর্তির জন্য যোগ্য। মূলত বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারন জ্ঞানের উপর প্রশ্ন করা হয়।  

  • English ভার্সন বিবিএর ভর্তি নির্দেশিকা ও শর্তাবলী জানতে পিডিএফ ফাইল পড়ুন এখানে

ভর্তি টাইম লাইন/সময়সূচী:

কোথায় ভর্তি হবেন? স্টাডি সেন্টারের তালিকা সমূহঃ

আলোচনার প্রায় শেষের দিকে। এবার আপনি কোন ভার্সনে বিবিএ পড়তে এবং কোথায় ভর্তি হতে চান সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন। অতপর বাউবির অফিসিয়াল সাইটে গিয়ে আবেদন করুন। কাঙ্খিত প্রোগ্রামে গিয়ে Apply Now অপশনে ক্লিক করুন> এখানে আবেদন করার সময় আপনি যে আঞ্চলিক কেন্দ্রের অধীন স্টাডি সেন্টারে ভর্তি হবেন সেই গুলোর তালিকা দেখতে পারবেন নিচের চিত্র অনুযায়ী-

BOU_Admission

অবশ্য ভর্তি নির্দেশিকাতে স্টাডি সেন্টারের নামসহ বাউবির আঞ্চলিক অফিসের ঠিকানা ও ফোন নম্বর দেওয়া আছে। সেখানে দেখে যোগাযোগ করতে পারবেন। তারপরেও আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে বিবিএ বাংলা ভার্সনের স্টাডি সেন্টারগুলোর তালিকা নিচে সংযোজন করা হলো।

  • ঢাকা কলেজ, ঢাকা
  • সরকারি বাঙলা কলেজ, মিরপুর, ঢাকা
  • শেখ বোরহান উদ্দিন কলেজ, ঢাকা
  • বঙ্গবন্ধু কলেজ, মিরপুর, ঢাকা
  • উত্তরা টাউন কলেজ, ঢাকা
  • আলহাজ্ব মকবুল হোসেন কলেজ, ঢাকা
  • ইস্পাহানি ডিগ্রী কলেজ, ঢাকা
  • সলিমুল্লাহ কলেজ, ঢাকা
  • সরকারী তোলারাম কলেজ, নারায়নগঞ্জ
  • ভাওয়াল বদরে আলম কলেজ, গাজীপুর
  • সরকারী সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
  • হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজ, চট্টগ্রাম
  • কক্সবাজার সিটি কলেজ, কক্সবাজার
  • খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজ, খাগড়াছড়ি
  • সরকারি শাহ্ সুলতান কলেজ, বগুড়া
  • গাইবান্ধা সরকারি কলেজ, গাইবান্ধা
  • সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ, সিরাজগঞ্জ
  • সরকারী মদন মোহন কলেজ, সিলেট
  • হিসাববিজ্ঞান বিভাগ ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, রা.বি.
  • রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী
  • রাণীনগর মহিলা ডিগ্রী কলেজ, নওগাঁ
  • ধামইরহাট সরকারি এম. এম. ডিগ্রী কলেজ, নওগাঁ
  • সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
  • রংপুর কারমাইকেল কলেজ, রংপুর
  • দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
  • ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন কলেজ, ফরিদপুর
  • আজম খান সরকারি কমার্স কলেজ, খুলনা
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ, কুমিল্লা
  • হাজীগঞ্জ মডেল সরকারি কলেজ, চাঁদপুর
  • সরকারি এম এম কলেজ, যশোর
  • সরকারি আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ
  • কিশোরগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ, কিশোরগঞ্জ
  • নাগরপুর মহিলা কলেজ, নাগরপুর, টাঙ্গাইল
  • সরকারী বিএম কলেজ, বরিশাল
  • সরকারী কমার্স কলেজ, চট্টগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যম বিবিএর স্টাডি সেন্টারের তালিকাঃ

  • ঢাকা কলেজ, ঢাকা
  • ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা
  • বোরহানউদ্দিন কলেজ, ঢাকা
  • চট্টগ্রাম সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
  • বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (একাউন্টিং ডিপাঃ)
  • বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
  • আজমখান কমার্স কলেজ, খুলনা
  • সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজ, কুমিল্লা
  • বি.এম কলেজ, বরিশাল
  • শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
  • হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর
  • সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
  • এম.এম মাইকেল মধুসূদন কলেজ, যশোর
  • সরকারি শাহ-সুলতান কলেজ, বগুড়া

জ্ঞাতব্য বিষয়ঃ শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় বাউবি কর্তৃপক্ষ অনেক সময় স্টাডি সেন্টার সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি করে থাকে।

উপসংহার

আপনি এতদিনে সংশয়ে ছিলেন দুই ভার্সনের বিবিএর মধ্যে তফাতটা কি? এবার আশা করি আমাদের এই পোস্ট পড়ে আপনার মনের সংশয় দূর হয়েছে এবং ক্লিয়ারলি বুঝতে পেরেছেন। তারপরেও এই বিষয় সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে কিংবা কিভাবে ভর্তি হতে হয় জানতে আগ্রহী হলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন যথাসাধ্য উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। পরিশেষে আপনাদের সবার সুস্থতা কামনা করে শেষ করছি।আল্লাহ হাফেজ।

উল্লেখ্য আমাদের ব্লগ সাইট ভিজিট করতে ব্রাউজারের সার্চবার কিংবা গুগলে গিয়ে পিয়নমামা ডটকম কিংবা Peon Mama লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। আরেকটি বিষয়পিয়নমামা ডটকম সাইটে শুধু লেখাপড়া বিষয়ক নই পরবর্তী সময়ে ধাপে ধাপে চাকরির বিজ্ঞপ্তিকম্পিউটার টিপসঅনলাইনে ইনকামের কৌশলফ্রিল্যান্সক্যারিয়ার আড্ডাসফটওয়্যার রিভিউ ও ই-কমার্স  নিয়ে পোস্ট পাবলিশ করা হবে। 

Share this post with friends

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment

Rules for commenting: Linking comments made without any reason for the purpose of getting backlinks will not be approved. However, linking comments for reasonable reasons will be approved after verification. Moreover we always follow zero spamming policy. So Be Careful..! to the policy of according at this blog.

comment url